BREAKING NEWS

FUNNY JOKES

Bangla Jokes Book (click here to read)

 

 

বল্টুর সাইকেল চুরি

বল্টু ঢাকার এক চায়ের স্টলে চা খেতে গেছেন।
 বল্টু তার সাইকেলটি বাহিরে রেখে চা খাচ্ছিলেন।
 দোকানের মালিক আবার সাইকেল চোরাচক্রের সাথে যুক্ত।
 দোকানদার সাইকেলটি সরিয়ে ফেললেন।
 চা পান শেষে সাইকেলের মালিক বল্টু বেজায় রেগে গেলেন।
 বল্টু দোকানের মালিককে শাসালেন
 - "অবিলম্বে আমার সাইকেল ফেরত দেয়ার ব্যবস্থা কর
, নইলে
চট্টগ্রামে যা করেছিলাম এখানেও তা-ই করব"
 তার তর্জন-গর্জনে ভীতু হয়ে দোকানদার চোরদের কাছ
 থেকে সাইকেলটি নিয়ে তাকে ফেরত দিলেন। উপস্থিত
 উত্সুক জনতা জানতে চাইল চট্টগ্রামে তিনি সাইকেল হারিয়ে
 কী করেছিলেন? বল্টু গম্ভীর হয়ে জবাব দিলেন-
" কী আর করব? সাইকেল না পেয়ে হেটেই বাড়িতে গিয়েছিলাম।
 দোকানদার Shockzzzzz বল্টু Rockzzzzz

হা হা হা বল্টুরে কেউ পানিতে চুবাও না কেরে....


বুড়ো আঙুল!

ক্যাম্পিঙে গেছে ছোট্ট বাবু। কিন্তু রাতে তাঁবুতে শুয়ে কিছুতেই ঘুম আসছে না তার। অগত্যা সে তাদের দলনেত্রী মিস মিলির তাঁবুতে গিয়ে ঢুকলো সে। দেখলো মিস ভেতরে একাই আছেন।

"মিস মিস, আমি কি আপনার এখানে ঘুমোতে পারি?" আব্দার ধরলো সে।

তিন নম্বর।

দুই নান গেছে কাঁচাবাজারে সব্জি কিনতে। ঘুরে ঘুরে এটা দেখে সেটা শুঁকে কিছুতেই পছন্দের সাইজের মুলা কিনতে পারলো না তারা। শেষমেশ তারা শসাঅলার কাছ থেকে দুটো শসা কিনলো।

শসাঅলা একগাল হেসে বললো, "নেন সিস্টার, এই যে আরেকটা। আজকে আমার ইস্পিশাল বিক্রি, দুইটা কিনলে একটা ফ্রি।"

কাঠবিড়ালি....

বনের রাজা টারজান তিরিশ বছর ধরে জঙ্গলে বাস করছে, সেখানে নানারকম পশুপাখি থাকলেও কোন মানুষ নেই। উদ্ভাবনী মস্তিষ্কের অধিকারী টারজান তাই বিভিন্ন গাছের গায়ে ফুটো করে নিয়েছে, প্রথম রিপুকে মোকাবেলা করার জন্যে।

মহিলা সাংবাদিক জেন একদিন জঙ্গলে গিয়ে দেখলো, টারজান মহা উল্লাসে একটি গাছের সাথে প্রেম করে চলছে।

কন্ট্যাক্ট লেন্স!

রিয়াদ সাহেবের কান দুটি কাটা পড়েছে বহু আগে। টিভিতে খবরের জন্যে একজন রিপোর্টার খুঁজছেন তিনি।

ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রথম প্রার্থীকে জিজ্ঞেস করলেন তিনি, ‘দেখুন, এ পেশায় খুব মনোযোগী হতে হয়, অনেক সূক্ষ্ম ব্যাপার খেয়ালে রাখতে হয়। আপনি কি আমার সম্পর্কে এমন কিছু খেয়াল করতে পারছেন?’

শিক্ষকের ওয়াদা

শিক্ষকঃ তোমরা ওয়াদা কর যে, কখনোও সিগারেট পান করবে না।
ছাত্ররাঃ ওকে স্যার পান করবো না।

শিক্ষকঃ মেয়েদের পিছে পিছে ঘুরবেনা।
ছাত্ররাঃ ওকে স্যার ঘুরবো না।

শিক্ষকঃ ওদের কখনোও ডিস্টার্ব করবে না।
ছাত্ররাঃ ওকে স্যার, ডিস্টার্ব করবো না।

শিক্ষকঃ দেশের জন্য জীবন কোরবান করবে।
ছাত্ররাঃ অবশ্যই স্যার, এই রকম জীবন দিয়ে আর করবইবা কি !!!

 এক ঘুষিতে নাক ফাটিয়ে দেবো

ডাক্তারঃ ভয়ের কিছু নেই। চট করে করে আপনার দাঁতটা তুলে নিব।
রোগীঃ না না ডাক্তার সাহেব, আমার ভয় করছে। প্লিজ ডাক্তার সাহেব, আমি জন্ত্রনায় মারাই যাব, বড্ড ভয় করছে।
ডাক্তারঃ ঠিক আছে, আপনি খানিকটা ক্যান্ডি খেয়ে নিন। দেখবেন সাহস বেড়ে গেছে।
রোগীঃ ক্যান্ডি খেয়ে নিলো।
ডাক্তারঃ কি এখন সাহস বেড়েছে তো?
রোগীঃ নিশ্চয়ই বেড়েছে, এখন দেখি কোন শালা আমার দাঁত তুলতে আসে? দাতে হাত লাগাবেন তো এক ঘুষিতে নাক ফাটিয়ে দেবো !!!

টয়লেটেও শান্তি নাই

মার্কেটের টয়লেটে ঢুকলাম আমি।
পাশাপাশি দুইটা টয়লেট।
একটা মেয়েদের জন্য অন্যটা ছেলেদের জন্য।
আমি ছেলেদের টয়লেটে ঢুকে শান্তিতে মাইনাস
করতেছি, হঠাৎ করে পাশের টয়লেট হতে এক
মেয়ের আওয়াজ আসলো.........।



ভাই কেমন আছেন????

আমি অবাক হয়ে বললাম ,
হ্যাঁ আমি ভালো আছি.........

আবার আওয়াজ আসলো...।

কি করছেন ভাই?????

আমি চিন্তিত হয়ে উত্তর দিলাম...।

এইতো আপু মাইনার করছি...।।


পাশের টয়লেট হতে আবার আওয়াজ আসলো ...।
আমি কি আসতে পারি????


আমি তো পুরাই মখা ...
ঘাবড়ে গিয়ে বললাম
"না না প্লিজ ্‌, আমি ব্যস্ত আছি"


আবার কন্ঠ শোনা গেল,
" আচ্ছা ভাই আপনি আমাকে ৫ মিনিট
পরে ফোন দেন, কোন হারামজাদা জানি
আমার উত্তর দিয়া, ফাইজলামি করতেছে,

আমি কোন রকম কাজ শেষ কইরা দৌড়।
একটু লেট হইলে কপালে খারাপি আছিলো...

পরে বাইর হইয়া মনে মনে কইলাম...
আজকের মেয়ে গুলো জানি কেমন ...
আচ্ছা টয়লেটে ফুনে কথা কয়ার দরকারটা কি??

মাইয়াগুলার জ্বালায় টয়লেট এ গিয়াও শান্তি পাই না..

মুঘল সম্রাট আকবর



মেডাম ক্লাস নিচ্ছে—
মেডামঃ অনেক অনেক বছর আগের
কথা। তখন মুঘল সম্রাট আকবর-এর
শাসন কালছিলো।
একদিন তিনি তার বিছানায়
শুয়ে ছিলেন।
এমন সময় এক ছাত্র
উঠে দাঁড়িয়ে বললো—
মেডাম, এই
পুলা পিছে থাইকা আমারে খালি খুচাইবার
লাগছে।
মেডামঃ আই পুলা, আমি আমার
পড়ানর সময় কোন ডিস্টার্ব চাই
না। তাই একদম চুপ চাপ আমার
পড়া কানের মইধেহিলায় নাউ।
নাইলে কান ডা ধইরা বাইর
কইরা দিমু। বুঝছ?
হুহ। জত্ত সব ফাউল পুলাপাইন।
~তো আমরা আমাদের পড়ায়
ফিরে আসি। আমি যেন কোথায়
ছিলাম?
ছাত্ররা একসাথে বলে উঠলো—













মেডাম আকবরের
বিছানায়……………

ডেটিং!!!



একটা ছেলে একটা মেয়ের সাথে BMW
গাড়িতে ডেটিং করছে ..... ছেলেঃ সুইটহার্ট,
আমি তোমার কাছ থেকে একটা ব্যাপার
লুকিয়ে রেখেছিলাম । মেয়েঃ কি?
ছেলেঃ আমি বিবাহিত ..
.
.
.
.
.
.
.
মেয়েঃ ওহ! তুমি আমাকে ভয় পাইয়ে দিয়েছো ।
ভেবেছিলাম, তুমি বলবে এই BMW গাড়িটা তোমার
নয় ..!

দুটো পাগল মেন্টাল হাসপাতালে



চরম জোকস দুটো পাগল মেন্টাল হাসপাতাল
 থেকে পালানোর প্ল্যান করলো।

 ১ম পাগলঃ আমরা সকাল সকাল
মেইন গেটে গিয়ে পাহারাদার কে খুব
করে মারবো, তারপর গেট খুলে পালিয়ে
যাবো। ২য় পাগলঃ হ্যাঁ, এটাই ঠিক হবে


। পরেরদিন পাগল দুটো তাদের প্ল্যান মতো
মেইন
 গেটে উপস্থিত হলো, কিন্তু গেটে কোনো
 পাহারাদার ছিল না, আর গেটও খোলা ছিল।


 পাহারাদার কে সেখানে দেখতে না পেয়ে নিরাশ হয়ে,
১ম পাগল বললঃ ইসসসসসস..... আমাদের প্ল্যানটাই
 ভেস্তে গেল। শালা পাহারাদারটা কোথায়
 মরতে গেছে কে জানে !!! আজ ও
থাকলে আমরা পালিয়ে যেতে পারতাম..।


 ২য় পাগলঃ হুমমমমম....মেইনগেটও বন্ধ নেই
 যে, খুলে পালিয়ে যাবো।
আজ ফিরে যাই চল.... . . . . . . . . . .

অন্যদিন আবার ট্রাই করবো....। 





প্রশ্ন ফাঁস থিম সং


তিন ঘন্টার এক্সাম,
সিক্সটিন সিক্সটিন,
প্রশ্ন সব হবে ফাঁস,
হাউ এক্সাইটিং।
কোয়েশ্চান ইজ ওয়েটিং ,
নো নো টেনশন,
ধিন চিতা ধিন ধিন,
ধিন ধিন, ধিন ধিন।

চারিদিকে হই হই,
প্রশ্ন পাওয়া যাবে কই?
চারিদিকে হই হই,
প্রশ্ন পাওয়া যাবে কই?
ওহ মাম্মা,
নো রিডিং নো রিডিং,
হাত বাড়ালেই,
প্রশ্ন
ওয়েটিং প্রশ্ন ওয়েটিং।
দালাল আর শাউটিং,
বোম্বাস্টিং রকিং,
পোলাপান চিয়ারিং, এভ্রিবডি #
হিয়ারিং,
প্রশ্ন ফাঁসে,
জমবে লড়াই,
খুশির সীমা নাই,
ভুয়া না আসল সেট,
সবাই করবে কালেক্ট,
যে যার মত ভাই।
নাই নাই, প্রশ্ন যে নাই ,
যাই যাই, বেরিয়ে যাই,
চলো সবাই,
একই সাথে প্রশ্ন খুজে # বেড়াই ।
ধিন চিতা ধিন ধিন,
ধিন ধিন, ধিন ধিন।
চারিদিকে হই হই ,
প্রশ্ন পাওয়া যাবে কই?।
চারিদিকে হই হই ,
প্রশ্ন পাওয়া যাবে কই?
ক খ
সেটে রেশারেশি,
সবই
হবে বেশি বেশি,
বন্ধু শত্রু রাগারাগি,
সব প্রশ্ন ভাগাভাগি।
এমনই সব প্রশ্নের সেট,
কেউ দেখেনি আগে,
অবাকচোখে দেখরে প্রশ্ন,
কোন সেট টা যায়
লেগে।
চারিদিকে হই হই ,
প্রশ্ন পাওয়া যাবে কই?
চারিদিকে হই হই ,
প্রশ্ন পাওয়া যাবে কই?


ফেসবুক হাই স্কুল এন্ড কলেজ এর পরীক্ষার প্রশ্নপত্র



১ম সাময়িক পরীক্ষা ২০১8
ফেসবুক হাই স্কুল এন্ড কলেজ।
বিষয় : ফেসবুক ২য় পত্র।
পূর্ণমান : ১০০, সময় : ৩ ঘন্টা ।
বি.দ্র : খাতার উপরে নিজ নিজ ফেসবুক একাউন্টের ইমেইল এড্রেস লিখা না থাকলে, খাতা বাতিল
বলিয়া গণ্য হবে।

১| শব্দার্থ লিখ (৫টি)
: Tag, Notification,Comment, Poke, Group,
Subsciriber
২| পূর্ণরূপ লিখ :
LOL, OMG, HBD, WTF, ILU
৩| যেকোনো ২টি প্রশ্নের উত্তর দাও :
(ক) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে ফেসবুকের
ভুমিকা বর্ণণা কর ৷
(খ) একজন "Add me" আবাল এর দিনের শুরু
থেকে শেষ পর্যন্ত বর্ণণা কর ৷
(গ) টাইমলাইন কি? এর প্রয়োজনীয়তা তুলে ধর।
৪| ভাব সম্প্রসারন লিখ : “কাঁটা হেরি ক্ষান্ত
কেন কমল তুলিতে, ফেসবুক বিনা সুখ লাভ হয় কি মহীতে?”
অথবা,
“ফেসবুকিং একটি ভয়ানক ব্যাধি”
৫| টাকলানুবাদ কর :
Bondura, tomadar karo kasa ke "fack id account” r “like cara account” id doita ace?
৬| পত্র লিখ :
ধরো, তোমার নেট প্যাকেজ শেষ হয়ে গেছে, তুমি ফেসবুকে ঢুকতে পারছন এমতাবস্থায় মেগাবাইট কেনার জন্য টাকা চেয়ে তোমার পিতার নিকট একটি পত্র লিখ ৷
৭| রচনা লিখ (১ টি) :
(ক) একজন সেলিব্রেটির আত্নকাহিনী (খ)
ফেসবুকীয়
প্রেম
(গ) হ্যাকিং সমস্যা এবং তার প্রতিকার...!

জিলাপির প‌্যাচ 

অনেকেই বলেন যে মেয়েদের বোঝা কষ্ট কর। কিন্তু আমি একটু অন্য ভাবে বলি। আমি বলি সৃষ্টিকর্তাকে বোঝা সত্যই দুষ্কার, কারণ তিনি মেয়ে মানুষের মত সুন্দর জিনিষের মধ্যে জিলাপির প‌্যাচের থেকেও জটিল সব প‌্যাচ দিয়া দিছেন এবং সর্বশেষে তিনি তাদেরকে বউ বানিয়ে দেন।



আত্ম হত্যা ভাল নাকি খুন হওয়া ভাল

 আমার কাছে সত্যই একটা ব্যাপার হাসির মনে হয় যখন শুনি মানুষ প্রশ্ন করে যে ভালবেসে বিয়ে করা ভাল নাকি পারিবারিক ভাবে বিয়ে করা ভাল। আমার কাছে মনে হয় একজন যেন অন্য একজনকে প্রশ্ন করছেঃ আত্ম হত্যা ভাল নাকি খুন হওয়া ভাল।


নিরবতা 

বউঃ এই আজতো আমাদের ১ম বিবাহ বর্ষিকী। আমাররা আজ কি করব?
বরঃ আস আমরা দুই মিনিট দাড়িয়ে নিরবতা পালন করি।

বেশীদিন বাচার উপায় 

 রোগীঃ ডাক্তার সাব! বেশীদিন বাচোনের কোন উপায় আছে কি?
ডাক্তারঃ যান বিয়া করেন গিয়া।
রোগীঃ ক্যান? বিয়া করলে কি বেশিদিন বাচন যায়?
ডাক্তারঃ তা কইবার পারুম না। তয় এতডা কইতে পারে যে আপনে বিয়ার পর আর বেশিদিন বাচনের চেষ্টা করবেন না।

পাগল 

স্ত্রীঃ আমি যদি হঠাৎ মারা যাই। তাহলে তুমি কি করবে?
স্বামীঃ তুমি মরে গেলে আমি পাগলই হয়ে যাব।
স্ত্রীঃ আরেকটা বিয়ে করবেনা তো?
স্বামীঃ পাগল হয়ে গেলে তো মানুষ কত কিছুই করে। 

বারন 

 স্ত্রীঃ তোমার বন্ধু যাকে বিয়ে করতে যাচ্ছে সে মেয়েটা কঠিন দজ্জাল। তাকে বারন করো।
স্বামীঃ কেন বারন করবো? সে কি আমার সময় বারন করেছিল? 

পেঁয়াজ 

স্ত্রী : কী ব্যাপার! বাজার থেকে পেঁয়াজ আননি কেন, দাম বেশি বলে পেঁয়াজ আনবে না?
স্বামী : না, ঠিক তা নয়।
স্ত্রী : তাহলে?
স্বামী : পেঁয়াজ কাটতে বসে তুমি প্রতিদিন চোখের জল ফেলবে, দৃশ্যটা আমি সহ্য করতে পারি না।  

খুব খারাপ 

এক বন্ধুর মন খুব খারাপ। অন্য বন্ধু তাই দেখে কথা বলছেঃ
১ম বন্ধুঃ কিরে দোস্ত, মন খারাপ কেন? ওঃ তোর বউ সেই যে বাপের বাড়ি গেল, এখনও আসেনি, তাই?
২য় বন্ধুঃ নারে দোস্ত, আজকে তার ফিরে আসার কথা

ইদুরের যুদ্ধ 

 ভাড়াটেঃ এ বাসায় আর থাকা যাবে না।
বাড়িওয়ালাঃ কেন, কী হয়েছে।
ভাড়াটেঃ গত রাতে ঘরের মেঝেতে যে ইদুরের যুদ্ধ দেখলাম।
বাড়ি ওয়ালাঃ দুই হাজার টাকা ভাড়া দিয়ে ইদুরের যুদ্ধ দেখবেননা তো হাতির যুদ্ধ দেখবেন!




Post a Comment

 
Copyright © 2014 BD SMART HOUSE . Designed by OddThemes | Distributed By Gooyaabi Templates