সংকটে ঢাকা কলেজিয়েট স্কুল
ঢাকার কলেজিয়েট স্কুলটি অনেক কালের নামজাদা কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের আমল
থেকেই মর্যাদাবান। দাঁড়িয়ে আছে ঢাকার প্রধান নাগরিক অঞ্চলে সগৌরবে, গোল
মোটা রোমক থামওলা উন্নতশির অট্টালিকা... সিঁড়ি, মেঝে, বারান্দা সব তকতকে
পরিষ্কার; ক্লাসরুমগুলোতে আলো-হাওয়া প্রচুর খেলে, কিন্তু কম্পাউন্ড
পেরিয়ে গাড়ি-ঘোড়ার শব্দ লেশমাত্র পৌঁছায় না।’
আমার ছেলেবেলা বইতে বুদ্ধদেব বসু এভাবেই ঢাকা কলেজিয়েট স্কুলের বর্ণনা দিয়েছেন। এই স্কুলের ছাত্র ছিলেন তিনি। এই স্কুলের বিখ্যাত ছাত্রদের মধ্যে আরও ছিলেন বিজ্ঞানী জগদীশচন্দ্র বসু, মেঘনাথ সাহা, অধ্যাপক কবির চৌধুরী, সৈয়দ শামসুল হকের মতো অনেকে। ১৮৩৫ সালে প্রতিষ্ঠিত অবিভক্ত বাংলার প্রথম সরকারি স্কুলটি ১৮১ বছর পূর্ণ করেছে। তবে বুদ্ধদেব বসুর বর্ণনার সঙ্গে আজকের কলেজিয়েট স্কুলের মিল খুঁজে পাওয়া যাবে না।
ঢাকার সবচেয়ে পুরোনো স্কুলটি এখন নানা সমস্যায় জর্জরিত। শ্রেণিকক্ষ অপর্যাপ্ত। নেই খেলার মাঠ। পাঠাগারে আছে অনেক দুর্লভ বই, তবে নষ্ট হচ্ছে রক্ষাণাবেক্ষণের ভালো ব্যবস্থা না থাকায়। স্কুলের প্রধান শিক্ষক মো. আবু সাইদ ভুঁইয়া বললেন, ‘আমরা এখন নানাভাবে অবহেলিত।’
গতকাল শনিবার পুরান ঢাকার সদরঘাটে স্কুল ক্যাম্পাসে গিয়ে দেখা যায়, পুরোনো ভবনটি ব্যবহারের অনুপযোগী বলে পরিত্যক্ত অবস্থায় রয়েছে। নতুন একটি পাঁচতলা ও একটি তিনতলা ভবনে পাঠদান ও দাপ্তরিক কাজ চলছে। শ্রেণিকক্ষ ২২টি। প্রভাতি ও দিবা দুই শাখায় বর্তমানে ছাত্রসংখ্যা ২ হাজার ২৫৩।
প্রধান শিক্ষক মো. আবু সাইদ ভুঁইয়া বললেন, ছাত্রসংখ্যার তুলনায় শ্রেণিকক্ষ পর্যাপ্ত নয়। স্কুলের মিলনায়তনটিও তাই শ্রেণিকক্ষ হিসেবে ব্যবহার করতে হচ্ছে। কক্ষ-সংকটের কারণেই বিজ্ঞান ক্লাব, ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাবের মতো সহশিক্ষামূলক নিয়মিত কার্যক্রম শুরু করা যাচ্ছে না। স্কুলের জন্য একটি দশতলা ভবন নির্মাণের প্রস্তাব ও নকশা প্রায় পাঁচ বছর আগে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
প্রাচীন এই স্কুলে খেলার মাঠ নেই। মূল ফটক দিয়ে ঢুকে উঠানের মতো একচিলতে ফাঁকা জায়গা। সেখানে গতকাল কাদা-পানি জমে থাকতে দেখা যায়। স্কুলের শারীরিক শিক্ষা বিষয়ের শিক্ষক আবদুল কাদের বলেন, মাঠ না থাকায় ক্লাসের ভেতরে ছাত্রদের অ্যাসেম্বলি করাতে হয়। ঢাকা কলেজিয়েট স্কুলে কোনো মিলনায়তন নেই। বার্ষিক অনুষ্ঠান হয় পাশের গভ. মুসলিম হাইস্কুলের মাঠে। দুটি ক্লাসরুমকে একত্র করে যে হলঘর তৈরি হয়েছিল, শ্রেণিকক্ষের সংকটের কারণে সেটিও পাঠদানের কাজে ব্যবহার করা হয়।
স্কুল সূত্রে জানা গেল, স্কুলের মূল ভবনটি জরাজীর্ণ ও ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় ২০১৩ সালে এখান থেকে শ্রেণিকক্ষ ও প্রশাসনিক দপ্তর সরিয়ে ফেলা হয়। তবে জায়গার অভাবে পরিত্যক্ত ভবনেই পাঠাগারটি রয়ে যায়। পাঠাগারে বইয়ের সংখ্যা পাঁচ হাজারের বেশি। শিক্ষকেরা জানালেন, ১০০ বছর বা তারঁও আগে প্রকাশিত বেশ কিছু দুর্লভ বই আছে এই পাঠাগারে। কিন্তু স্যাঁতসেঁতে পুরোনো ভবনে তালাবদ্ধ থেকে বইগুলো নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
নানা অসুবিধা আর সীমাবদ্ধতার মধ্যেও প্রাচীন স্কুলটি তার ঐতিহ্যের অনেক নিদর্শন ধরে রেখেছে। ১৯২৬ সালে কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে কলেজিয়েট স্কুলের ছাত্ররা সংবর্ধনা দেয়। সেই অনুষ্ঠানের মানপত্রের কপি সংরক্ষিত আছে স্কুল দপ্তরে। বাংলার গভর্নর লর্ড লিটনের উপহার দেওয়া প্রায় শতবর্ষী এক বুকশেলফ রাখা আছে প্রধান শিক্ষকের কক্ষে। আছে ‘হিজ মাস্টার্স ভয়েজ’ কোম্পানির একটি গ্রামোফোন, চাবি দিয়ে চালানো একটি পুরোনো পেন্ডুলাম ঘড়ি। স্কুলের ইতিহাসের মূল্যবান সম্পদ হিসেবে এগুলো সংরক্ষণ করা হচ্ছে।
স্কুলের মূল ফটকের দেয়ালে একটি স্মৃতিফলক চোখে পড়ে। ফলকের বর্ণনা থেকে জানা যায়, প্রধান শিক্ষক রত্নামণি গুপ্তের (১৮৮৮-১৮৯৬) নয় বছরের দায়িত্বকালে স্কুলটি আটবার প্রবেশিকা পরীক্ষায় প্রথম হয়েছে। ফলাফলের দিক দিয়ে পুরান ঢাকার স্কুলগুলোর মধ্যে কলেজিয়েটের অবস্থান এখনো বেশ ভালো বলে মন্তব্য করলেন স্কুলের গণিত বিষয়ের শিক্ষক তপন কুমার বিশ্বাস। ২০১৫ সালের পিএসসি ও জেএসসি পরীক্ষায় স্কুলের শতভাগ ছাত্র পাস করেছে। পিএসসিতে ১০ জন ও জেএসসিতে ৬ জন ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি পেয়েছে। ২০১৬ সালের এসএসসি পরীক্ষায় স্কুল থেকে পাসের হার প্রায় ৯৯ শতাংশ।
আমার ছেলেবেলা বইতে বুদ্ধদেব বসু এভাবেই ঢাকা কলেজিয়েট স্কুলের বর্ণনা দিয়েছেন। এই স্কুলের ছাত্র ছিলেন তিনি। এই স্কুলের বিখ্যাত ছাত্রদের মধ্যে আরও ছিলেন বিজ্ঞানী জগদীশচন্দ্র বসু, মেঘনাথ সাহা, অধ্যাপক কবির চৌধুরী, সৈয়দ শামসুল হকের মতো অনেকে। ১৮৩৫ সালে প্রতিষ্ঠিত অবিভক্ত বাংলার প্রথম সরকারি স্কুলটি ১৮১ বছর পূর্ণ করেছে। তবে বুদ্ধদেব বসুর বর্ণনার সঙ্গে আজকের কলেজিয়েট স্কুলের মিল খুঁজে পাওয়া যাবে না।
ঢাকার সবচেয়ে পুরোনো স্কুলটি এখন নানা সমস্যায় জর্জরিত। শ্রেণিকক্ষ অপর্যাপ্ত। নেই খেলার মাঠ। পাঠাগারে আছে অনেক দুর্লভ বই, তবে নষ্ট হচ্ছে রক্ষাণাবেক্ষণের ভালো ব্যবস্থা না থাকায়। স্কুলের প্রধান শিক্ষক মো. আবু সাইদ ভুঁইয়া বললেন, ‘আমরা এখন নানাভাবে অবহেলিত।’
গতকাল শনিবার পুরান ঢাকার সদরঘাটে স্কুল ক্যাম্পাসে গিয়ে দেখা যায়, পুরোনো ভবনটি ব্যবহারের অনুপযোগী বলে পরিত্যক্ত অবস্থায় রয়েছে। নতুন একটি পাঁচতলা ও একটি তিনতলা ভবনে পাঠদান ও দাপ্তরিক কাজ চলছে। শ্রেণিকক্ষ ২২টি। প্রভাতি ও দিবা দুই শাখায় বর্তমানে ছাত্রসংখ্যা ২ হাজার ২৫৩।
প্রধান শিক্ষক মো. আবু সাইদ ভুঁইয়া বললেন, ছাত্রসংখ্যার তুলনায় শ্রেণিকক্ষ পর্যাপ্ত নয়। স্কুলের মিলনায়তনটিও তাই শ্রেণিকক্ষ হিসেবে ব্যবহার করতে হচ্ছে। কক্ষ-সংকটের কারণেই বিজ্ঞান ক্লাব, ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাবের মতো সহশিক্ষামূলক নিয়মিত কার্যক্রম শুরু করা যাচ্ছে না। স্কুলের জন্য একটি দশতলা ভবন নির্মাণের প্রস্তাব ও নকশা প্রায় পাঁচ বছর আগে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
প্রাচীন এই স্কুলে খেলার মাঠ নেই। মূল ফটক দিয়ে ঢুকে উঠানের মতো একচিলতে ফাঁকা জায়গা। সেখানে গতকাল কাদা-পানি জমে থাকতে দেখা যায়। স্কুলের শারীরিক শিক্ষা বিষয়ের শিক্ষক আবদুল কাদের বলেন, মাঠ না থাকায় ক্লাসের ভেতরে ছাত্রদের অ্যাসেম্বলি করাতে হয়। ঢাকা কলেজিয়েট স্কুলে কোনো মিলনায়তন নেই। বার্ষিক অনুষ্ঠান হয় পাশের গভ. মুসলিম হাইস্কুলের মাঠে। দুটি ক্লাসরুমকে একত্র করে যে হলঘর তৈরি হয়েছিল, শ্রেণিকক্ষের সংকটের কারণে সেটিও পাঠদানের কাজে ব্যবহার করা হয়।
স্কুল সূত্রে জানা গেল, স্কুলের মূল ভবনটি জরাজীর্ণ ও ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় ২০১৩ সালে এখান থেকে শ্রেণিকক্ষ ও প্রশাসনিক দপ্তর সরিয়ে ফেলা হয়। তবে জায়গার অভাবে পরিত্যক্ত ভবনেই পাঠাগারটি রয়ে যায়। পাঠাগারে বইয়ের সংখ্যা পাঁচ হাজারের বেশি। শিক্ষকেরা জানালেন, ১০০ বছর বা তারঁও আগে প্রকাশিত বেশ কিছু দুর্লভ বই আছে এই পাঠাগারে। কিন্তু স্যাঁতসেঁতে পুরোনো ভবনে তালাবদ্ধ থেকে বইগুলো নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
নানা অসুবিধা আর সীমাবদ্ধতার মধ্যেও প্রাচীন স্কুলটি তার ঐতিহ্যের অনেক নিদর্শন ধরে রেখেছে। ১৯২৬ সালে কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে কলেজিয়েট স্কুলের ছাত্ররা সংবর্ধনা দেয়। সেই অনুষ্ঠানের মানপত্রের কপি সংরক্ষিত আছে স্কুল দপ্তরে। বাংলার গভর্নর লর্ড লিটনের উপহার দেওয়া প্রায় শতবর্ষী এক বুকশেলফ রাখা আছে প্রধান শিক্ষকের কক্ষে। আছে ‘হিজ মাস্টার্স ভয়েজ’ কোম্পানির একটি গ্রামোফোন, চাবি দিয়ে চালানো একটি পুরোনো পেন্ডুলাম ঘড়ি। স্কুলের ইতিহাসের মূল্যবান সম্পদ হিসেবে এগুলো সংরক্ষণ করা হচ্ছে।
স্কুলের মূল ফটকের দেয়ালে একটি স্মৃতিফলক চোখে পড়ে। ফলকের বর্ণনা থেকে জানা যায়, প্রধান শিক্ষক রত্নামণি গুপ্তের (১৮৮৮-১৮৯৬) নয় বছরের দায়িত্বকালে স্কুলটি আটবার প্রবেশিকা পরীক্ষায় প্রথম হয়েছে। ফলাফলের দিক দিয়ে পুরান ঢাকার স্কুলগুলোর মধ্যে কলেজিয়েটের অবস্থান এখনো বেশ ভালো বলে মন্তব্য করলেন স্কুলের গণিত বিষয়ের শিক্ষক তপন কুমার বিশ্বাস। ২০১৫ সালের পিএসসি ও জেএসসি পরীক্ষায় স্কুলের শতভাগ ছাত্র পাস করেছে। পিএসসিতে ১০ জন ও জেএসসিতে ৬ জন ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি পেয়েছে। ২০১৬ সালের এসএসসি পরীক্ষায় স্কুল থেকে পাসের হার প্রায় ৯৯ শতাংশ।
থাইল্যান্ডের এই রাজার তিন রানী, গার্লফ্রেন্ড তিনশ’!
ভূমিবল আদুলাদেজের মৃত্যুর পর থাইল্যান্ডের নতুন মহারাজা এখন বজিরালংকর্ণ।
আর এই নতুন মহারাজাকে নিয়েই যত আশঙ্কা। রাজা বলে রাজা। গল্পে যেমন বেশ
কিছু রাজাদের নামে লেখা হয়, রাজা মানেই নারী-সুরা আর অত্যাচারী, রাজা
মানেই বেহিসাবে জীবন। বজিরালংকর্ণকে নিয়েও এমনই কথা শোনা যাচ্ছে।
বজিরালংকর্ণের জীবনটা পুরো বেহিসাবি। ৩টি বিয়ে করেছেন। মাঝেমাঝেই অর্ধনগ্ন
হয়ে রাস্তায় ঘোরেন। বিদেশে দেশের দূত হয়ে গেছেন অর্ধনগ্ন হয়ে মদও খান
অনেক পরিমাণে। ২০০৮ সালে জন্মদিনের পার্টিতে অনেক নগ্ন নারীর সঙ্গে নাচা
অবস্থায় ছবি বের হওয়ার পর বিতর্কে জড়ান।
এখানেই শেষ নয়। বজিরালংকর্ণ যে রাজা হিসেবে খারাপ হবেন সেটা আগেই বলেছিলেন
ভূমিবল আদুলাদেজে। ভূমিবল অবশ্য তাই বলে পরম্পরা ভাঙতে চাননি। দেশের
প্রধানমন্ত্রীও একই আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন সাত বছর আগে।
নিয়ম মেনেই বাবার আসনে রাজার মুকুটি চড়িয়ে বসেছেন বজিরালকর্ণ। এখানেই
আশঙ্কা। দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবেন তো! বজিরালকর্ণকে অনেকেই পাগলা
রাজা বলে ডাকছেন। নতুন রাজাকে নিয়ে বড় বদনাম হল তিনি নাকি এক জায়গায়
বেশিক্ষণ বসতে পারেন না।
কথা শোনার ধৈর্য্য নাকি খুব কম। মেজাজটাও এত চড়া যে, যখন তখন যার তার
গায়ে হাত চালিয়ে দেন। বজিলারলকর্ণের লাইফস্টাইল দেখে অনেকে ওনাকে বলেন,
প্লেবয় প্রিন্স। এক ব্রিটিং দৈনিকে বজিরালংকর্ণকে নিয়ে লেখা হয়, এ রাজার
স্ত্রী ৩টি, গার্লফ্রেন্ড ৩০০টি!
একবার বজিরালকর্ণ এক কাণ্ড ঘটান। সাত সন্তানের বাবা বজিরালকর্ণ, ফাইটার জেট চালাতে গিয়ে নিজের ছোট্ট শিশুকে কোলে চড়িয়ে নেন।
বাবার কীর্তিতে মেয়ে জ্ঞান হারান। নতুন রাজা প্রথমে বিয়ে করেছিলেন তাঁর
পিসতুতো বোনকে। তারপর দেশের এক সুন্দরী নায়িকাকে। দু’বারই তাঁর বিরুদ্ধে
যৌন নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছিল। তৃতীয় বিয়ের পর তো স্ত্রী-র নগ্ন ছবি তুলে
পোস্ট পর্যন্ত করেছিলেন।
৫শ কেজি ওজন নিয়ে বিছানায় বন্দি মিসরীয় নারী.
বাড়তি ওজনের কারণে জীবনটা যেন বিছানাতেই আটকে গেছে। হাঁটাচলা করা, কোথাও
ঘুরতে যাওয়া বা নিজের কাজ করা সবই যেন অসম্ভব হয়ে পড়ছে। মিসরের
আলেকজান্দ্রিয়ার বাসিন্দা ইমাম আহমেদ আবদুলাতির (৩৬) ওজন শুনে অবাক না
হয়ে পারবেন না। এই বয়সেই তার ওজন ৫শ কেজিতে পৌঁছেছে যা রীতিমত উদ্বেগজনক।
ওজনের কারণে বহু বছর ধরে বাড়ি থেকে বের হননি তিনি। বাইরের পৃথিবীর সঙ্গে তার কোনো যোগাযোগ নেই। দিন দিন তার ওজন এতটাই বাড়ছে যে তার চিকিৎসার জন্যও তেমন কোনো সমাধান দিতে পারছে না স্থানী কোনো হাসপাতাল। আর তার ওজন এখন এমন একটা পর্যায়ে পোঁছেছে যে তাকে বাড়ি থেকে বের করে হাসপাতালে নেয়াও সম্ভব হচ্ছে না।
আবদুলাতির বোন ছায়মা আল আরাবিয়াকে জানিয়েছেন, ওজন নিয়ে তার বোন খুব যন্ত্রণা ভোগ করছেন। তাদের পরিবারের সদস্য বলতে তারা দু’বোন এবং তাদের মা। বেশ কয়েক বছর হলো তাদের বাবা মারা গেছেন।
ছায়মা জানান, তিনি এবং তার মা পালাক্রমে তার বোনের দেখাশুনা করেন, তার সঙ্গে সময় কাটান। বিছানা থেকে উঠে অন্য কক্ষেও যেতে পারেন না আবদুলাতি। তিনি স্বাভাবিকভাবে নড়াচড়াও করতে পারেন না। কারো সাহায্য ছাড়া তিনি একা চলাফেরা করতে পারেন না।
আবদুলাতির বয়স যখন ১১ তখন সে নিজের ওজনের কারণে হাঁটতে পারত না। তখন থেকে সে হামাগুড়ি দিয়ে চলা শুরু করে। অতিরিক্ত ওজনের কারণে সে বাড়ি থেকেও বের হতো না। বেশ কয়েক বছর আগে সে সেরিব্রাল স্ট্রোক করার পর তার চলাফেরা একেবারেই বন্ধ হয়ে যায়। সারাদিন বিছানায় সময় কাটে তার।
ছায়মা জানান, জন্মের সময়ই তার বোনের ওজন ছিল পাঁচ কেজি। চিকিৎসকরা তার অবস্থার উন্নতির জন্য ওষুধও দিয়েছিল। কিন্তু তার বয়স যখন ১১ তখন সবচেয়ে খারাপ অবস্থা হয়েছিল আবদুলাতির। তখন সে সোজা হয়ে দাঁড়াতেও পারতো না। অতিরিক্ত ওজনের কারণে তার স্কুলে যাওয়াও বন্ধ করে দিতে হয়েছে। তার পরিবার তার শারীরিক অবস্থা নিয়ে বেশ চিন্তিত।
অ্যান্ড্রয়েড N-এ ব্যবহারকারীরা দু'টি অ্যাপ একসঙ্গে খুলতে পারবেন। স্প্লিট স্ক্রিন করে। যেমন, অ্যান্ড্রয়েড N-এ আপনি টুইট করতে করতে ইউটিউবে কোনও ভিডিয়ো দেখতে পারেন, একই সঙ্গে।
এই ভার্সানে কুইক সেটিংস আরও বেশি করে ব্যবহার করতে পারবেন। একটা কুইক সেটিংস স্ক্রিনে একসঙ্গে ৯টি টগল রাখতে পারবেন।
গুগল কি-বোর্ডেও যুক্ত হচ্ছে নয়া ফিচার। অ্যান্ড্রয়েড N ব্যবহারকারীরা কি-বোর্ডে নতুন থিম, বর্ডার, নানা রং ব্যবহার করতে পারবেন। এছাড়াও নতুন ইমোজি থাকছে, যেগুলি ইউনিকোড ৯ সার্টিফায়েড।
অ্যান্ড্রয়েড N-এ যে কোনও চ্যাট-এ সরাসরি উত্তর দেওয়া যাবে। যা আপাতত অ্যান্ড্রয়েড মার্শমেলো-তে পাওয়া যায়। ফোনের স্ক্রিন টার্নড অফ থাকলেও Doze কাজ করবে। ফলে ব্যাটারি লাইফ আরও বাড়বে।
কোনও অ্যাপ ব্যবহার করতে করতে আগের ব্যবহৃত অ্যাপ-টি ব্যবহার করতে হলে, স্রেফ ডাবল টাচ করলেই পাওয়া যাবে।
ডায়ালার, হ্যাংআউটস, মেসেঞ্জারের মতো অ্যাপগুলি ব্যবহার করে খুব সহজেই একেবারে সিস্টেম লেভেলে ব্লক করা যাবে যে কোনও ফোন নম্বর।
Doze নামক ফিচারটি অ্যান্ড্রয়েড মার্শমেলো-তে রয়েছে। অ্যান্ড্রয়েড N-এ ফিচারটিতে আরও সুবিধা যোগ করা হয়েছে।
লকস্ক্রিনেও থাকবে চিকিত্সাজনীত জরুরি পরিষেবার সব নম্বর।
স্মার্টফোনগুলো ডিজাইন দেখলে দুই চোখ জুড়িয়ে যায়। কিন্তু ল্যাপটপগুলো এত সুন্দর করে কেন বানানো হয় না? এগুলো কেমন যেন হয়ে থাকে। গাঢ় ধূসর বা কালো রংয়ের ভারী একটা জিনিস ল্যাপটপ। কিন্তু অতীতের এ অবস্থা আর নেই। বেশ কিছু দৃষ্টিনন্দর ল্যাপটপ এসেছে বাজারে। এখানে চিনে নিন বিশ্বের সুন্দর ১০টি ল্যাপটপের পরিচয়।
১. আসুস জেনবুক : এর বাইরের ব্রাশড-মেটাল দেহ দেখলে মুগ্ধ হয়ে যাবেন। এর গোলাকার ব্রাশড ফিনিশ দারুণ সুন্দার ল্যাপটপের চেহারা দিয়েছে।
২. ডেল এক্সপিএস ১৩ এবং এক্সপিএস ১৫ : এটা রক্ষণশীল হলেও দারুণ সুন্দর। দেখাতে গুরুগম্ভীর আর পেশাদার মনে হয়। দুটো মডেলের পর্দায় কোনো বর্ডার খুঁজে পাওয়া যায় না বললেই চলে। কিবোর্ডে কার্বন ফাইবারের জমিন অদ্ভুত সুন্দর।
৩. রেজর ব্লেড স্টিলথ : এর সৌন্দর্য দেখে যে কেউ বোবা বনে যাবেন। সাধারণত গেমারদের জন্য তৈরি করা হয়। স্পেসিফিকেশন মারাত্মক শক্তিশালী। নিওন আলো একে স্বপ্নময় করে তোলে।
৪. এলজি গ্রাম : এর চেহারা ম্যাকবুক এয়ারের চেয়েও সুন্দর। পর্দার চারদিকে কিঞ্চিৎ বর্ডার রয়েছে। একেবারে আধুনিক একটা যন্ত্র বলে মনে হয়।
৫. ম্যাকবুক প্রো : অ্যাপলের এই পণ্যটির কালো কাচের ডিজাইন সত্যিই দারুণ সুন্দর। এর পাতলা ধাতব দেহ আর কালো কাচের ডিজাইন চমৎকার সুন্দার ল্যাপটপে পরিণত করেছে।
৬. স্যামসাং অ্যাটিভ বুক ৯ প্রো : এই ল্যাপটপের সাইডের ডিজাইন অতুলনীয়। বেশ পাতলা ল্যাপটপ। দুই পাশের কার্নিসে কার্ভড ডিজাইন রয়েছে।
৭. এসার অ্যাস্পায়ার এস৭ : এর বয়স এক বছর হয়েছে। বাইরে কাচের ডিজাইন দেওয়া হয়েছে। সাধারণত ল্যাপটপে এমন ডিজাইন দেখা যায় না। সাদা ল্যাপটপটি অদ্ভুত সুন্দর।
৮. লেনোভো ইয়োগা প্রো ৯০০ : এর পর্দাটি এদিক-ওদিক ঘোরানো যায়। ঘোরানোর জন্য যে হিঞ্জ ব্যবহৃত হয়েছে তাকে ধাতব রত্নের মতো দেখায়। এই হিঞ্জ পর্দাটিকে ৩৬০ ডিগ্রি কোণে ঘোরায়। এর মেটালিক কমলা রং দারুণ সুন্দর দেখায়।
৯. এইচপি স্পেকট্রা : এর হিঞ্জটি স্বর্ণের বার বলে মনে হয়। গোটা দেহে তামাটে ছটা অপূর্ব দেখায়। বিলাসী এক ল্যাপটপ বলে মনে হয়।
১০. মাইক্রোসফট সারফেস বুক : প্রযুক্তিগতভাবে সারফেস বুক আসলে শতভাগ ল্যাপটপ নয়। এর পর্দাটি আলাদা করা যায়। অনেকটা ট্যাবের মতো। তবে ল্যাপটপ ও ট্যাবের হাইব্রিড বলা যায় একে। ধূসর বর্ণের ম্যাগনেশিয়াম ফিনিস অনন্য চেহারা দিয়েছে। একেবারে আধুনিক দেখায়।
স্যামসাংয়ের গ্যালাক্সি নোট সিরিজ বেশ জনপ্রিয়। তবে এতদিন পর্যন্ত অনেকেই বড় আকারের আইফোনের বিকল্প হিসাবে নিয়েছিলেন নোট সিরিজকে। সম্প্রতি গ্যালাক্সি নোট ৭ এনেছে স্যামসাং। একে আইফোনের বিকল্প বলতে নারাজ অনেকেই।
এক বিশেষজ্ঞের মতে, এই মুহূর্তে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর ফোনটি হলো গ্যালাক্সি নোট ৭। আইফোনের সাম্প্রাতিক মডেলগুলোর চেয়ে অনেক ভালো কিছু রয়েছে এতে। নোট ৭ পানি প্রতিরোধী। আইফোন ৬ প্লাসের চেয়ে বড় পর্দা রয়েছে এতে। এমনকি গুণগত মানের তুলনায় ৮৫০ ডলারও অনেক কম মনে হবে। স্যামসাং এর আগেও ফ্যাবলেট নিয়ে কাজ করেছেন। গ্যালাক্সি নোট ৭-এর মাধ্যমে তার চূড়ান্ত রূপ দেখিয়েছে নির্মাতা।
ডিজাইন : গত বছরই অ্যাপলের ডিজাইন নকল করা বিষয়ে বেশ সমস্যায় ছিল স্যামসাং। সেটা যাই হোক, বর্তমানে স্যামসাং নোট ৭-এর মাধ্যমে নিজের বৈশিষ্ট্য ফুটিয়ে তুলেছে। যখন সবাই অ্যাপলের ডিজাইনকে চ্যালেঞ্জ হিসাবে নিয়েছে, তখন স্যামসাং তার নিজের ডিজাইনে উদ্ভাসিত। এখন অনেকের মতে, গ্যালাক্সি নোট ৭ এই মুহূর্তের সবচেয়ে সুন্দর স্মার্টফোন।
নোট ৭-এর স্ক্রিন একটু বড়, ৫.৭ ইঞ্চি। কিন্তু পকেটে নিতে বেশ আরাম। এতে আছে কার্ভড পর্দা। এই বৈশিষ্ট্য নির্মাতার ফ্ল্যাগশিপ ফোনের পরিচয় তুলে ধরে। দুটো বাঁকানো কাচের মাধ্যমে স্ক্রিনটি তৈরি হয়েছে যাকে ধরে রেখেছে ধাতব ব্যান্ড। এর ভারসাম্য অসম্ভব। পছন্দের অ্যাপ আর কন্ট্যাক্টগুলোকে এখানে সুইপ করে আনা যায় অনায়াসে।
হার্ডওয়্যার : কয়েক বছর আগেই স্যামসাং টাচ ছাড়া গেশ্চার বা ক্যামেরার নানা মোড দিয়ে তোলপাড় করে দেয়। বর্তমানে এ নির্মাতার হার্ডওয়্যার ভিন্ন মাত্রা পেয়েছে। নোট ৭-কে শীর্ষে রাখা যায়। তারবিহীন চার্জের ব্যবস্থা, পানি প্রতিরোধী বৈশিষ্ট্য, সেরা মানের ক্যামেরা এবং বাড়তি স্টোরেজ আর ঝকঝকে গ্লাস ডিজাইন মনের মতো হার্ডওয়্যারের বৈশিষ্ট্য তুলে ধরে।
এর এস পেন স্টাইলাসটিও দারুণ। এটিও পানি প্রতিরোধী। লেখা ও আঁকানোর কাজে অনেক বেশি স্পর্শকাতর। কয়েক ফুট পানির নিচে ৩০ মিনিট পর্যন্ত নিরাপদ থাকে নোট ৭। তার মানে এই নয় যে, একে নিয়ে সাঁতার কাটতে যাবেন।
এর আইরিশ স্ক্যানার ব্যবহারকারীদের বাড়তি নিরাপত্তা দেবে। আপনার চোখের ছবি তুলে তা নিরাপদে রেখে দেবে স্টোরেজে। এরপর চোখের ব্যবহারে ফোনের লক খুলতে পারবেন। ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানার দিয়ে যেভাবে লক খুলতেন সেভাবেই কাজ করবে। এই অপশনটি যে বাড়তি নিরাপত্তাকে অনেক দূর নিয়ে গেছে তাতে কোনো সন্দেহ নেই।
স্যামসাং এ যাবতকালের সেরা ক্যামেরা এনেছে নোট ৭-এ। এর ব্যবহার আরো সহজ করা হয়েছে। কিন্তু বেড়েছে গুণগত মান। ১২ মেগাপিক্সেলের পেছনের ক্যামেরাটি যেকোনো পরিবেশে সেরা ছবি তুলতে সক্ষম। সামনের ক্যামেরাটি ৫ মেগাপিক্সেল।
ব্যাটারি বেশ শক্তিশালী, ৩৫০০এমএএইচ। তার ছাড়াই চার্জ করা যাবে। একবার চার্জ দিলে পুরো একদিন অনায়াসে যায়।
এক্সিনস ৮৮৯০ অক্টা-কোর প্রসেসর আর ৪ জিবি র্যাম দেওয়া হয়েছে। চলবে অ্যান্ড্রয়েড ৬.০.১ মার্শমেলো সংস্করণে। একে নোগাট ৭.০-তে আপডেট করা যাবে।
বিশেষ কিছু : অ্যান্ড্রয়েডকে ভিন্ন মাত্রায় নিতে চায় স্যামসাং। তার অভিজ্ঞতা মিলবে নোট ৭-এ। স্যামসাং এর আগে যত ফোন বানিয়েছে তাদের মধ্যে নোট ৭-কে সেরা বলতে রাজি অনেকে। তবে এখন পর্যন্ত স্যামসাং তাদের নতুন নতুন ফোনে আপডেট দিতে বেশ পিছিয়ে। এটা নোট ৭ ব্যবহারকারীদের কাছে অসহ্য হয়ে উঠবে। ইমেইল, ক্যালেন্ডার ইত্যাদি ক্ষেত্রে নিজেদের অ্যাপই রয়েছে স্যামসাংয়ের।
শেষের কথা : বিশেষজ্ঞরা নোট ৭ এর দাম নিয়ে দারুণ সন্তুষ্ট। এটা বলা হচ্ছে না যে ৮৫০ ডলার কোনো ব্যাপার নয়। বেশ ভালো বাজেট। কিন্তু এর বিনিময়ে যে স্মার্টফোনটি হাতে আসবে তা অতুলনীয়। যে কেউ এটি ব্যবহার করে বুঝবেন, অর্থ পানিতে পড়েনি।
বাড়তি উপহারও থাকছে এর সঙ্গে। ৬৪ গিগাবাইট স্টোরেজের নোট ৭-এর সঙ্গে একটি ২৫৬ গিগাবাইটের মেমোরি কার্ড থাকছে। এটা দারুণ এক উপহার।
আবার অনেকের মতে, নোট ৭-এর সফটওয়্যার মনোমুগ্ধকর কিছু নয়। কিন্তু প্রয়োজনের চেয়ে যথেষ্ট ভালো। আসলে কোনভাবেই এর সম্পর্কে নেতিবাচক কিছু বলার সুযোগ রাখেনি স্যামসাং। বিশেষজ্ঞ বলছেন, এর চেয়ে ভালো ফোন আর বানায়নি স্যামসাং।
ওলা-উবেরের মতই মোবাইল অ্যাপে বুক করা যাবে উড়ুক্কু ট্যাক্সি। আর প্রয়োজনে আপনার বাড়ির লেনেই ল্যান্ড করবে তারা। ২০১৭ সালে প্রথম পরীক্ষামূলকভাবে উড়বে ফ্লাইং ট্যাক্সি এমনটাই জানিয়েছে এয়ারবাস।
ওজনের কারণে বহু বছর ধরে বাড়ি থেকে বের হননি তিনি। বাইরের পৃথিবীর সঙ্গে তার কোনো যোগাযোগ নেই। দিন দিন তার ওজন এতটাই বাড়ছে যে তার চিকিৎসার জন্যও তেমন কোনো সমাধান দিতে পারছে না স্থানী কোনো হাসপাতাল। আর তার ওজন এখন এমন একটা পর্যায়ে পোঁছেছে যে তাকে বাড়ি থেকে বের করে হাসপাতালে নেয়াও সম্ভব হচ্ছে না।
আবদুলাতির বোন ছায়মা আল আরাবিয়াকে জানিয়েছেন, ওজন নিয়ে তার বোন খুব যন্ত্রণা ভোগ করছেন। তাদের পরিবারের সদস্য বলতে তারা দু’বোন এবং তাদের মা। বেশ কয়েক বছর হলো তাদের বাবা মারা গেছেন।
ছায়মা জানান, তিনি এবং তার মা পালাক্রমে তার বোনের দেখাশুনা করেন, তার সঙ্গে সময় কাটান। বিছানা থেকে উঠে অন্য কক্ষেও যেতে পারেন না আবদুলাতি। তিনি স্বাভাবিকভাবে নড়াচড়াও করতে পারেন না। কারো সাহায্য ছাড়া তিনি একা চলাফেরা করতে পারেন না।
আবদুলাতির বয়স যখন ১১ তখন সে নিজের ওজনের কারণে হাঁটতে পারত না। তখন থেকে সে হামাগুড়ি দিয়ে চলা শুরু করে। অতিরিক্ত ওজনের কারণে সে বাড়ি থেকেও বের হতো না। বেশ কয়েক বছর আগে সে সেরিব্রাল স্ট্রোক করার পর তার চলাফেরা একেবারেই বন্ধ হয়ে যায়। সারাদিন বিছানায় সময় কাটে তার।
ছায়মা জানান, জন্মের সময়ই তার বোনের ওজন ছিল পাঁচ কেজি। চিকিৎসকরা তার অবস্থার উন্নতির জন্য ওষুধও দিয়েছিল। কিন্তু তার বয়স যখন ১১ তখন সবচেয়ে খারাপ অবস্থা হয়েছিল আবদুলাতির। তখন সে সোজা হয়ে দাঁড়াতেও পারতো না। অতিরিক্ত ওজনের কারণে তার স্কুলে যাওয়াও বন্ধ করে দিতে হয়েছে। তার পরিবার তার শারীরিক অবস্থা নিয়ে বেশ চিন্তিত।
০১. ব্যাকটেরিয়ার শক্তিতে চলবে স্মার্টফোন!
স্মার্টফোন
চালানোর জন্য এর ব্যাটারিতে পর্যাপ্ত চার্জ থাকা জরুরি। এই চার্জ আসে
বিদ্যুৎ থেকে। এই দিক থেকে স্মার্টফোন চলে মূলত বিদ্যুতে। তবে এবার আর
বিদ্যুতে নয়, স্মার্টফোন চলবে ব্যাকটেরিয়ার সাহায্যে!
ব্যাকটেরিয়ার চলাফেরায় যে শক্তি তৈরি হবে, এতেই চলবে ফোনের ব্যাটারি। চলবে কম্পিউটারের অপটিক্যাল মাউসটিও।
না,
এই দাবি কল্পবিজ্ঞানের নয়। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল বিজ্ঞানীই এই
দাবি তুলেছেন। তাদের বক্তব্য, ব্যাকটেরিয়ার স্বাভাবিক চলাফেরায় যে শক্তি
উৎপন্ন হয়, তা একত্র করে আণুবীক্ষণিক ‘উইন্ড-ফার্ম’ বা ‘বাতাসকল’ বানিয়েই
স্মার্টফোনের ব্যাটারি চলবে।
এছাড়াও অন্যান্য যে কোনও আণুবীক্ষণিক যন্ত্রও একই পদ্ধতিতে চলতেই পারে।
০২. রোবটের বিশ্বরেকর্ড!
রোবট এখন অনেক কিছুই করতে পারে।
খেলার মাঠ কিংবা গান গাওয়া সবকিছুই যেন আয়ত্ত করছে রোবট। কোথাও কোথাও
নির্মাণ শিল্প কিংবা হাসপাতালেও কাজে লাগানোর মত রোবট আবিষ্কার হয়েছে।
তবে
এবার বিশ্বরেকর্ড গড়ার জন্য নাচল একদল রোবট। অবিশ্বাস্য হলেও সম্প্রতি
এমনটি ঘটেছে চীনের কিংদাও বিয়ার উৎসবে। সেখানে বাদ্যের তালে তালে একদল
রোবট নেচেছে বিশ্বরেকর্ড ভাঙার জন্য।
উচ্চতায় দেড় ফুটের কাছাকাছি, আর সংখ্যায় ১০০৭টি--এই রোবটেরা এক মিনিট ধরে নেচে সম্প্রতি ভেঙ্গেছে গিনেস বিশ্বরেকর্ড।
একটি
মোবাইল ফোনের নির্দেশনায় এক মিনিট ধরে তারা নির্ভুলভাবে নেচেছে। তবে,
আয়োজকেরা যত রোবট নিয়ে এসেছিলেন, তাদের সবাই কাজটি ঠিকঠাক শেষ করতে
পারেনি।
নাচার সময় এদের কয়েকজন মাটিতে পড়ে গিয়েছিল, আর কয়েকজন যথাসময়ে শেষ করতে পারেনি কাজ।
ফলে
প্রতিযোগিতায় অযোগ্য ঘোষণা করা হয় সেগুলোকে। কেবলমাত্র ১০০৭টি রোবট ঠিক
সময়ে কাজটি শেষ করতে পেরেছে। আর তাতেই হয়ে গেছে বিশ্বরেকর্ড।
অসাধারণ
ধূমপান
বিরোধী সৃজনশীল একটি বিজ্ঞাপন। এতে গর্ভস্থ শিশুর ক্ষতির বিষয়টি তুলে ধরা
হয়েছে - See more at:
http://www.kalerkantho.com/photo-gallery/litcul/90#sthash.x7NJ5TiQ.dpuf
অসাধার
০৩. আসছে অ্যান্ড্রয়েডের নতুন ভার্সন, ৮টি দুর্দান্ত ফিচার
অ্যান্ড্রয়েডের নয়া ভার্সান অ্যান্ড্রয়েড ৭.০ Nougat বা অ্যান্ড্রয়েড N ইতোমধ্যেই সাড়া ফেলে দিয়েছে টেক-বিশ্বে। অ্যান্ড্রয়েড ফোনের একেবারে সাম্প্রতিক OS অ্যান্ড্রয়েড N ব্যবহারও শুরু করে দিয়েছে স্যামসাং, এলজি-র মোবাইল সংস্থাগুলি। কোথায় অভিনবত্ব অ্যান্ড্রয়েড N-এর? এই ভার্সানটির ৮টি ফিচারের সঙ্গে পরিচিত হওয়া যাক।অ্যান্ড্রয়েড N-এ ব্যবহারকারীরা দু'টি অ্যাপ একসঙ্গে খুলতে পারবেন। স্প্লিট স্ক্রিন করে। যেমন, অ্যান্ড্রয়েড N-এ আপনি টুইট করতে করতে ইউটিউবে কোনও ভিডিয়ো দেখতে পারেন, একই সঙ্গে।
এই ভার্সানে কুইক সেটিংস আরও বেশি করে ব্যবহার করতে পারবেন। একটা কুইক সেটিংস স্ক্রিনে একসঙ্গে ৯টি টগল রাখতে পারবেন।
গুগল কি-বোর্ডেও যুক্ত হচ্ছে নয়া ফিচার। অ্যান্ড্রয়েড N ব্যবহারকারীরা কি-বোর্ডে নতুন থিম, বর্ডার, নানা রং ব্যবহার করতে পারবেন। এছাড়াও নতুন ইমোজি থাকছে, যেগুলি ইউনিকোড ৯ সার্টিফায়েড।
অ্যান্ড্রয়েড N-এ যে কোনও চ্যাট-এ সরাসরি উত্তর দেওয়া যাবে। যা আপাতত অ্যান্ড্রয়েড মার্শমেলো-তে পাওয়া যায়। ফোনের স্ক্রিন টার্নড অফ থাকলেও Doze কাজ করবে। ফলে ব্যাটারি লাইফ আরও বাড়বে।
কোনও অ্যাপ ব্যবহার করতে করতে আগের ব্যবহৃত অ্যাপ-টি ব্যবহার করতে হলে, স্রেফ ডাবল টাচ করলেই পাওয়া যাবে।
ডায়ালার, হ্যাংআউটস, মেসেঞ্জারের মতো অ্যাপগুলি ব্যবহার করে খুব সহজেই একেবারে সিস্টেম লেভেলে ব্লক করা যাবে যে কোনও ফোন নম্বর।
Doze নামক ফিচারটি অ্যান্ড্রয়েড মার্শমেলো-তে রয়েছে। অ্যান্ড্রয়েড N-এ ফিচারটিতে আরও সুবিধা যোগ করা হয়েছে।
লকস্ক্রিনেও থাকবে চিকিত্সাজনীত জরুরি পরিষেবার সব নম্বর।
০৪. বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর ১০টি ল্যাপটপ
স্মার্টফোনগুলো ডিজাইন দেখলে দুই চোখ জুড়িয়ে যায়। কিন্তু ল্যাপটপগুলো এত সুন্দর করে কেন বানানো হয় না? এগুলো কেমন যেন হয়ে থাকে। গাঢ় ধূসর বা কালো রংয়ের ভারী একটা জিনিস ল্যাপটপ। কিন্তু অতীতের এ অবস্থা আর নেই। বেশ কিছু দৃষ্টিনন্দর ল্যাপটপ এসেছে বাজারে। এখানে চিনে নিন বিশ্বের সুন্দর ১০টি ল্যাপটপের পরিচয়।
১. আসুস জেনবুক : এর বাইরের ব্রাশড-মেটাল দেহ দেখলে মুগ্ধ হয়ে যাবেন। এর গোলাকার ব্রাশড ফিনিশ দারুণ সুন্দার ল্যাপটপের চেহারা দিয়েছে।
২. ডেল এক্সপিএস ১৩ এবং এক্সপিএস ১৫ : এটা রক্ষণশীল হলেও দারুণ সুন্দর। দেখাতে গুরুগম্ভীর আর পেশাদার মনে হয়। দুটো মডেলের পর্দায় কোনো বর্ডার খুঁজে পাওয়া যায় না বললেই চলে। কিবোর্ডে কার্বন ফাইবারের জমিন অদ্ভুত সুন্দর।
৩. রেজর ব্লেড স্টিলথ : এর সৌন্দর্য দেখে যে কেউ বোবা বনে যাবেন। সাধারণত গেমারদের জন্য তৈরি করা হয়। স্পেসিফিকেশন মারাত্মক শক্তিশালী। নিওন আলো একে স্বপ্নময় করে তোলে।
৪. এলজি গ্রাম : এর চেহারা ম্যাকবুক এয়ারের চেয়েও সুন্দর। পর্দার চারদিকে কিঞ্চিৎ বর্ডার রয়েছে। একেবারে আধুনিক একটা যন্ত্র বলে মনে হয়।
৫. ম্যাকবুক প্রো : অ্যাপলের এই পণ্যটির কালো কাচের ডিজাইন সত্যিই দারুণ সুন্দর। এর পাতলা ধাতব দেহ আর কালো কাচের ডিজাইন চমৎকার সুন্দার ল্যাপটপে পরিণত করেছে।
৬. স্যামসাং অ্যাটিভ বুক ৯ প্রো : এই ল্যাপটপের সাইডের ডিজাইন অতুলনীয়। বেশ পাতলা ল্যাপটপ। দুই পাশের কার্নিসে কার্ভড ডিজাইন রয়েছে।
৭. এসার অ্যাস্পায়ার এস৭ : এর বয়স এক বছর হয়েছে। বাইরে কাচের ডিজাইন দেওয়া হয়েছে। সাধারণত ল্যাপটপে এমন ডিজাইন দেখা যায় না। সাদা ল্যাপটপটি অদ্ভুত সুন্দর।
৮. লেনোভো ইয়োগা প্রো ৯০০ : এর পর্দাটি এদিক-ওদিক ঘোরানো যায়। ঘোরানোর জন্য যে হিঞ্জ ব্যবহৃত হয়েছে তাকে ধাতব রত্নের মতো দেখায়। এই হিঞ্জ পর্দাটিকে ৩৬০ ডিগ্রি কোণে ঘোরায়। এর মেটালিক কমলা রং দারুণ সুন্দর দেখায়।
৯. এইচপি স্পেকট্রা : এর হিঞ্জটি স্বর্ণের বার বলে মনে হয়। গোটা দেহে তামাটে ছটা অপূর্ব দেখায়। বিলাসী এক ল্যাপটপ বলে মনে হয়।
১০. মাইক্রোসফট সারফেস বুক : প্রযুক্তিগতভাবে সারফেস বুক আসলে শতভাগ ল্যাপটপ নয়। এর পর্দাটি আলাদা করা যায়। অনেকটা ট্যাবের মতো। তবে ল্যাপটপ ও ট্যাবের হাইব্রিড বলা যায় একে। ধূসর বর্ণের ম্যাগনেশিয়াম ফিনিস অনন্য চেহারা দিয়েছে। একেবারে আধুনিক দেখায়।
০৫. 'এটাই পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর ও স্যামসাংয়ের বানানো সেরা স্মার্টফোন'
স্যামসাংয়ের গ্যালাক্সি নোট সিরিজ বেশ জনপ্রিয়। তবে এতদিন পর্যন্ত অনেকেই বড় আকারের আইফোনের বিকল্প হিসাবে নিয়েছিলেন নোট সিরিজকে। সম্প্রতি গ্যালাক্সি নোট ৭ এনেছে স্যামসাং। একে আইফোনের বিকল্প বলতে নারাজ অনেকেই।
এক বিশেষজ্ঞের মতে, এই মুহূর্তে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর ফোনটি হলো গ্যালাক্সি নোট ৭। আইফোনের সাম্প্রাতিক মডেলগুলোর চেয়ে অনেক ভালো কিছু রয়েছে এতে। নোট ৭ পানি প্রতিরোধী। আইফোন ৬ প্লাসের চেয়ে বড় পর্দা রয়েছে এতে। এমনকি গুণগত মানের তুলনায় ৮৫০ ডলারও অনেক কম মনে হবে। স্যামসাং এর আগেও ফ্যাবলেট নিয়ে কাজ করেছেন। গ্যালাক্সি নোট ৭-এর মাধ্যমে তার চূড়ান্ত রূপ দেখিয়েছে নির্মাতা।
ডিজাইন : গত বছরই অ্যাপলের ডিজাইন নকল করা বিষয়ে বেশ সমস্যায় ছিল স্যামসাং। সেটা যাই হোক, বর্তমানে স্যামসাং নোট ৭-এর মাধ্যমে নিজের বৈশিষ্ট্য ফুটিয়ে তুলেছে। যখন সবাই অ্যাপলের ডিজাইনকে চ্যালেঞ্জ হিসাবে নিয়েছে, তখন স্যামসাং তার নিজের ডিজাইনে উদ্ভাসিত। এখন অনেকের মতে, গ্যালাক্সি নোট ৭ এই মুহূর্তের সবচেয়ে সুন্দর স্মার্টফোন।
নোট ৭-এর স্ক্রিন একটু বড়, ৫.৭ ইঞ্চি। কিন্তু পকেটে নিতে বেশ আরাম। এতে আছে কার্ভড পর্দা। এই বৈশিষ্ট্য নির্মাতার ফ্ল্যাগশিপ ফোনের পরিচয় তুলে ধরে। দুটো বাঁকানো কাচের মাধ্যমে স্ক্রিনটি তৈরি হয়েছে যাকে ধরে রেখেছে ধাতব ব্যান্ড। এর ভারসাম্য অসম্ভব। পছন্দের অ্যাপ আর কন্ট্যাক্টগুলোকে এখানে সুইপ করে আনা যায় অনায়াসে।
হার্ডওয়্যার : কয়েক বছর আগেই স্যামসাং টাচ ছাড়া গেশ্চার বা ক্যামেরার নানা মোড দিয়ে তোলপাড় করে দেয়। বর্তমানে এ নির্মাতার হার্ডওয়্যার ভিন্ন মাত্রা পেয়েছে। নোট ৭-কে শীর্ষে রাখা যায়। তারবিহীন চার্জের ব্যবস্থা, পানি প্রতিরোধী বৈশিষ্ট্য, সেরা মানের ক্যামেরা এবং বাড়তি স্টোরেজ আর ঝকঝকে গ্লাস ডিজাইন মনের মতো হার্ডওয়্যারের বৈশিষ্ট্য তুলে ধরে।
এর এস পেন স্টাইলাসটিও দারুণ। এটিও পানি প্রতিরোধী। লেখা ও আঁকানোর কাজে অনেক বেশি স্পর্শকাতর। কয়েক ফুট পানির নিচে ৩০ মিনিট পর্যন্ত নিরাপদ থাকে নোট ৭। তার মানে এই নয় যে, একে নিয়ে সাঁতার কাটতে যাবেন।
এর আইরিশ স্ক্যানার ব্যবহারকারীদের বাড়তি নিরাপত্তা দেবে। আপনার চোখের ছবি তুলে তা নিরাপদে রেখে দেবে স্টোরেজে। এরপর চোখের ব্যবহারে ফোনের লক খুলতে পারবেন। ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানার দিয়ে যেভাবে লক খুলতেন সেভাবেই কাজ করবে। এই অপশনটি যে বাড়তি নিরাপত্তাকে অনেক দূর নিয়ে গেছে তাতে কোনো সন্দেহ নেই।
স্যামসাং এ যাবতকালের সেরা ক্যামেরা এনেছে নোট ৭-এ। এর ব্যবহার আরো সহজ করা হয়েছে। কিন্তু বেড়েছে গুণগত মান। ১২ মেগাপিক্সেলের পেছনের ক্যামেরাটি যেকোনো পরিবেশে সেরা ছবি তুলতে সক্ষম। সামনের ক্যামেরাটি ৫ মেগাপিক্সেল।
ব্যাটারি বেশ শক্তিশালী, ৩৫০০এমএএইচ। তার ছাড়াই চার্জ করা যাবে। একবার চার্জ দিলে পুরো একদিন অনায়াসে যায়।
এক্সিনস ৮৮৯০ অক্টা-কোর প্রসেসর আর ৪ জিবি র্যাম দেওয়া হয়েছে। চলবে অ্যান্ড্রয়েড ৬.০.১ মার্শমেলো সংস্করণে। একে নোগাট ৭.০-তে আপডেট করা যাবে।
বিশেষ কিছু : অ্যান্ড্রয়েডকে ভিন্ন মাত্রায় নিতে চায় স্যামসাং। তার অভিজ্ঞতা মিলবে নোট ৭-এ। স্যামসাং এর আগে যত ফোন বানিয়েছে তাদের মধ্যে নোট ৭-কে সেরা বলতে রাজি অনেকে। তবে এখন পর্যন্ত স্যামসাং তাদের নতুন নতুন ফোনে আপডেট দিতে বেশ পিছিয়ে। এটা নোট ৭ ব্যবহারকারীদের কাছে অসহ্য হয়ে উঠবে। ইমেইল, ক্যালেন্ডার ইত্যাদি ক্ষেত্রে নিজেদের অ্যাপই রয়েছে স্যামসাংয়ের।
শেষের কথা : বিশেষজ্ঞরা নোট ৭ এর দাম নিয়ে দারুণ সন্তুষ্ট। এটা বলা হচ্ছে না যে ৮৫০ ডলার কোনো ব্যাপার নয়। বেশ ভালো বাজেট। কিন্তু এর বিনিময়ে যে স্মার্টফোনটি হাতে আসবে তা অতুলনীয়। যে কেউ এটি ব্যবহার করে বুঝবেন, অর্থ পানিতে পড়েনি।
বাড়তি উপহারও থাকছে এর সঙ্গে। ৬৪ গিগাবাইট স্টোরেজের নোট ৭-এর সঙ্গে একটি ২৫৬ গিগাবাইটের মেমোরি কার্ড থাকছে। এটা দারুণ এক উপহার।
আবার অনেকের মতে, নোট ৭-এর সফটওয়্যার মনোমুগ্ধকর কিছু নয়। কিন্তু প্রয়োজনের চেয়ে যথেষ্ট ভালো। আসলে কোনভাবেই এর সম্পর্কে নেতিবাচক কিছু বলার সুযোগ রাখেনি স্যামসাং। বিশেষজ্ঞ বলছেন, এর চেয়ে ভালো ফোন আর বানায়নি স্যামসাং।
০৬.যানজট এড়াতে এবার আসছে উড়ন্ত ট্যাক্সি
শহরে যানজটের সমস্যা এড়াতে এবার উড়ন্ত ট্যাক্সি আনতে চলেছে এয়ারবাস। ড্রোনের আদলে তৈরি চালকহীন এই সিটি এয়ারবাস চলবে ইলেকট্রিকে। টিউবের মধ্যে দিয়ে শুরু হবে ফ্লাইং ট্যাক্সির উড়ান।ওলা-উবেরের মতই মোবাইল অ্যাপে বুক করা যাবে উড়ুক্কু ট্যাক্সি। আর প্রয়োজনে আপনার বাড়ির লেনেই ল্যান্ড করবে তারা। ২০১৭ সালে প্রথম পরীক্ষামূলকভাবে উড়বে ফ্লাইং ট্যাক্সি এমনটাই জানিয়েছে এয়ারবাস।
Post a Comment