আপনি হয়ত ভাবছেন যে, চুল আর হাত
রাঙাবার মেহেদি কীভাবে ত্বকের সমস্যা দূর করবে!আসলে এটাই সত্যি যে, মেহেদি
সাধারণত রঞ্জক হিসেবেই ব্যবহার করা হয়। তবে এর কিছু ঔষধি গুণও রয়েছে যা
সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে আপনার ত্বকের বিভিন্ন রোগ। চলুন তাহলে জেনে
নেওয়া মেহেদি পাতার ব্যবহার ও উপকারিতা
১. খুশকি
মাথার ত্বকে ফাঙ্গাসের আক্রমণে খুশকির মতো চর্মরোগ হয়। খুশকি দূর করতেও মেহেদি কার্যকর। একটি পুরো ডিম ফেটিয়ে নিন। এর সাথে মেহেদিপাতা বাটা ভালো করে মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটি মাথার ত্বকসহ পুরো চুলে লাগান। আধা ঘণ্টা রেখে চুল শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে দুই দিন এ কাজ করুন। খুশকি দূর হয়ে যাবে, চুলও পুষ্টি পাবে।
মাথার ত্বকে ফাঙ্গাসের আক্রমণে খুশকির মতো চর্মরোগ হয়। খুশকি দূর করতেও মেহেদি কার্যকর। একটি পুরো ডিম ফেটিয়ে নিন। এর সাথে মেহেদিপাতা বাটা ভালো করে মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটি মাথার ত্বকসহ পুরো চুলে লাগান। আধা ঘণ্টা রেখে চুল শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে দুই দিন এ কাজ করুন। খুশকি দূর হয়ে যাবে, চুলও পুষ্টি পাবে।
২. পা ফাটা
শীতকালে তো পা হরদম ফাটে। তবে কারো কারো বারোমাস পা ফাটার সমস্যা থাকে। এছাড়া চামড়া ওঠার সমস্যাও থাকে অনেকের। মেহেদিপাতা বেটে ফাটা জায়গায় পুরু প্রলেপ দিয়ে রাখুন। আধা ঘণ্টা রেখে ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত ব্যবহারে পা ফাটা প্রতিরোধ হবে।
শীতকালে তো পা হরদম ফাটে। তবে কারো কারো বারোমাস পা ফাটার সমস্যা থাকে। এছাড়া চামড়া ওঠার সমস্যাও থাকে অনেকের। মেহেদিপাতা বেটে ফাটা জায়গায় পুরু প্রলেপ দিয়ে রাখুন। আধা ঘণ্টা রেখে ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত ব্যবহারে পা ফাটা প্রতিরোধ হবে।
৩. বলিরেখা
বলিরেখা দূর করতেও মেহেদির তুলনা নেই। ভাবছেন ত্বক লাল হয়ে যাবে কি না? মুখের ত্বকে মেহেদি ব্যবহারের নিয়মটি পুরো আলাদা। আপনার প্রতিদিনের ফেসপ্যাকে মিশিয়ে নিন কয়েক ফোঁটা মেহেদিপাতার রস। আর ফেসপ্যাক ১০ মিনিটের বেশি রাখবেন না। নিয়মিত ব্যবহারে বলিরেখা হবে বিলম্বিত।
বলিরেখা দূর করতেও মেহেদির তুলনা নেই। ভাবছেন ত্বক লাল হয়ে যাবে কি না? মুখের ত্বকে মেহেদি ব্যবহারের নিয়মটি পুরো আলাদা। আপনার প্রতিদিনের ফেসপ্যাকে মিশিয়ে নিন কয়েক ফোঁটা মেহেদিপাতার রস। আর ফেসপ্যাক ১০ মিনিটের বেশি রাখবেন না। নিয়মিত ব্যবহারে বলিরেখা হবে বিলম্বিত।
৪. পানি পচা রোগ
সাধারণত নোংরা, জীবাণুযক্ত পানি লেগে এই রোগ হয়। আবার দীর্ঘক্ষণ পানিতে কাজ করলেও এ রোগ হতে পারে। এতে আঙুলের মাঝের অংশে ক্ষতের সৃষ্টি হয়। এই ক্ষতে মেহেদির প্রলেপ লাগিয়ে রাখলে ঘা ভালো হয়ে যায়।
সাধারণত নোংরা, জীবাণুযক্ত পানি লেগে এই রোগ হয়। আবার দীর্ঘক্ষণ পানিতে কাজ করলেও এ রোগ হতে পারে। এতে আঙুলের মাঝের অংশে ক্ষতের সৃষ্টি হয়। এই ক্ষতে মেহেদির প্রলেপ লাগিয়ে রাখলে ঘা ভালো হয়ে যায়।
৫. পুরোনো ক্ষত
পুরোনো ক্ষত, যেগুলো বারবার ফিরে আসে, এসব ক্ষত সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে মেহেদি। মেহেদিপাতা বেটে এরকম ক্ষতে লাগিয়ে রাখুন।
পুরোনো ক্ষত, যেগুলো বারবার ফিরে আসে, এসব ক্ষত সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে মেহেদি। মেহেদিপাতা বেটে এরকম ক্ষতে লাগিয়ে রাখুন।
Post a Comment