তৈলাক্ত ত্বকে নানা সমস্যা দেখা দেয়।
ব্রণ, ব্ল্যাকহেড ও হোয়াইটহেডের মতো
আরও অনেক সমস্যা। প্রসাধনী ব্যবহার করে
এ সমস্যা দূর করা সম্ভব নয়। এ জন্য চাই
আয়ুর্বেদিক সমাধান। এ বিষয়ে আলোকপাত
করা হলো।
কমলা লেবু
বাটিতে অর্ধেকটা কমলা লেবু চিপে রস
বের করে নিন। এবার সেটি মুখে লাগান।
এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি আছে।
যা ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই প্রয়োজন।
অ্যালোভেরা
অ্যালোভেরা জেল বের করে ত্বকে লাগান।
এটি ত্বককে সতেজ দেখাতে কাজ করে। এ
ছাড়া এটি তৈলাক্ত ত্বকের সবচেয়ে ভালো
প্রাকৃতিক ওষুধ।
দুধ
বাটিতে দুধ নিয়ে তুলার বল দিয়ে
প্রতিদিন দুবার মুখে লাগান। ভালো ফল
পেতে সঙ্গে লেবু যোগ করতে পারেন।
চন্দনকাঠ ও হলুদ
এই মিশ্রণ তৈলাক্ত ত্বকের জন্য খুবেই
ভালো। সমপরিমাণ চন্দনকাঠ ও হলুদ নিয়ে
মিশ্রণ করে মুখে লাগান। কিছু সময় পর
পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
গোলাপ জল
তৈলাক্ত ত্বকের সবচেয়ে ভালো সমাধান
হচ্ছে গোলাপ জল। জমে থাকা তেল দূর
করতে গোলাপ জল দিয়ে মুখ ধুন।
নিম
নিম এক সঙ্গে তৈলাক্ত ত্বক ও চুলের যত্নে
কাজ করে। নিমের পেস্ট করে ত্বকে
লাগান। কিছু সময় পর ধুয়ে ফেলুন।
ব্রণ, ব্ল্যাকহেড ও হোয়াইটহেডের মতো
আরও অনেক সমস্যা। প্রসাধনী ব্যবহার করে
এ সমস্যা দূর করা সম্ভব নয়। এ জন্য চাই
আয়ুর্বেদিক সমাধান। এ বিষয়ে আলোকপাত
করা হলো।
কমলা লেবু
বাটিতে অর্ধেকটা কমলা লেবু চিপে রস
বের করে নিন। এবার সেটি মুখে লাগান।
এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি আছে।
যা ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই প্রয়োজন।
অ্যালোভেরা
অ্যালোভেরা জেল বের করে ত্বকে লাগান।
এটি ত্বককে সতেজ দেখাতে কাজ করে। এ
ছাড়া এটি তৈলাক্ত ত্বকের সবচেয়ে ভালো
প্রাকৃতিক ওষুধ।
দুধ
বাটিতে দুধ নিয়ে তুলার বল দিয়ে
প্রতিদিন দুবার মুখে লাগান। ভালো ফল
পেতে সঙ্গে লেবু যোগ করতে পারেন।
চন্দনকাঠ ও হলুদ
এই মিশ্রণ তৈলাক্ত ত্বকের জন্য খুবেই
ভালো। সমপরিমাণ চন্দনকাঠ ও হলুদ নিয়ে
মিশ্রণ করে মুখে লাগান। কিছু সময় পর
পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
গোলাপ জল
তৈলাক্ত ত্বকের সবচেয়ে ভালো সমাধান
হচ্ছে গোলাপ জল। জমে থাকা তেল দূর
করতে গোলাপ জল দিয়ে মুখ ধুন।
নিম
নিম এক সঙ্গে তৈলাক্ত ত্বক ও চুলের যত্নে
কাজ করে। নিমের পেস্ট করে ত্বকে
লাগান। কিছু সময় পর ধুয়ে ফেলুন।
Post a Comment